OrdinaryITPostAd

জানলে অবাক হবেন মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে

আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে। তাই আপনি যদি মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে তা জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়বেন। এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা এই তথ্যটি জানতে চায় কিন্তু শুধুমাত্র তাড়াহুড়া করে পড়ার কারণে তথ্য জানতে পারে না। বাড়তি কথা না বলে আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে তা জেনে নেওয়া যাক।
মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে
তবে আপনারা শুধুমাত্র এর মানে মূল বিষয় বা থিওরি বিষয়টি জেনে না নিয়ে আসল তথ্যগুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিবেন। তাহলে কিন্তু আসলে বুঝতে পারবেন যে মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে। আর আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু তথ্যগুলো জানার জন্য কিংবা মেডিকেল সাইন্স এর বিষয়গুলো আরো ভালোভাবে বোঝার জন্য হলেও আপনাকে মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে এখানে রাখা উচিত।

এই গিটার মারা মানে কি

অনেক ক্ষেত্রে এরকম হয় যে বিষয়টি একরকম আমরা মৌখিকভাবে স্বীকৃতি প্রদান করার জন্য সেটা কি অন্য অর্থে ব্যবহার করে থাকি বা অন্য ভাষায় ব্যবহার করে থাকে। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলের বিষয়গুলো যদি আপনি বিবেচনা করেন তাহলে মানে বই খাতাতে এক রকম ভাবে লেখা কিন্তু তারা সেটাকে মুখে অন্যভাবে উপস্থাপন করে।

তবে এটা অন্য একটি কারণ থাকতে পারে সেটা হচ্ছে যে আপনি একটা কথা একজন ব্যক্তিকে আলাদাভাবে বলতে চাচ্ছেন কিন্তু অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতির কারণে বলতে পারছেন না। তো তখন চাইলে কিন্তু আপনি এই টেকনিটির অবলম্বন করে ওই কথাটি লোকসমাজের সামনেও বলতে পারেন।

সবাই কি গিটার মারে

আপনি যদি মনে করে থাকেন যে এই পৃথিবীতে যত মানুষ রয়েছে প্রায় প্রত্যেককেই গিটার মারে তাহলে ভুল ভবছেন। কারণ সবার পরিস্থিতি, ধৈর্য, জ্ঞান, ইসলামিক দীক্ষা, ধর্মীয় দীক্ষা, পরকালের ভয়, সৃষ্টিকর্তার ভয় এবং অন্যান্য সকল বিষয় এক রকমের হয় না। তাই আপনি এটাকে কখনোই মানে প্রত্যেকের জীবনকে একইভাবে প্রভাবিত কিংবা প্রতিস্থাপন করতে পারবেন না।

তবে বর্তমান যুগ যেহেতু ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে এবং সবাই কিন্তু ইন্টারনেটের উপরে ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে তাই ভবিষ্যতের থেকে যদি আমরা কয়েক বছরের পরের হিসাব করি কিন্তু আমাদের পরবর্তী প্রজন্মে হিসাব করি তাহলে কিন্তু প্রায় 99% মানুষই কিন্তু গিটার মারবে। এটাকে খুব একবারে খারাপ কিংবা জঘন্য কাজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করার দরকার নেই কারণ এটা একটা শারীরিক কার্যকলাপ।

আপনি যদি মনে করে থাকেন যে এই বিষয়টি একেবারেই নিচের দিকের কাজ তাহলে ভুল ভাবছেন। এই কাজটি পাপের কাজ এবং এর ফলে অনেক প্রকার ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া লাগে বিষয়টি ঠিক রয়েছে। তবে এটাকে কখনোই মানে জীবনের একটা বড় ভুলের অংশ কিংবা একেবারে জীবন ধ্বংস হয়ে যাবে এরকম ভাবা যাবে না। তাই আপনি যদি সঠিক জ্ঞান অর্জন করেন এবং পরিস্থিতি বুঝতে পারেন তাহলে কিন্তু নিজেকে একজন জ্ঞানী ব্যক্তি হিসেবে দাবি করতে পারবেন।

মেয়েরা কখন গিটার মারে

যদি সাধারণত হিসাব করা যায় এবং জীবনকাল বিবেচনা করা যায় তাহলে অধিকাংশ ১৪ বছর বয়স থেকে ১৮ বছরের মেয়রা সবচেয়ে বেশি গিটার মারে। তবে এই বয়সে যেহেতু এটার সূত্রপাত হয় তাই এই বয়সের সংখ্যা সব থেকে বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এর আগে কিংবা পরে মেয়েরা যে গিটার মারে না বিষয়টি এরকম নয়।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বিয়ের পরে মেয়েরা এই গিটার মারা বেশি শুরু করে। মেইন কথা হল পরিবেশ পরিস্থিতি এবং জীবন যাত্রার মান ও অন্যান্য বিষয়গুলোর উপরে এই বিষয়টি নির্ভর করে থাকে । তাই আপনি যদি এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনার এলাকা ভিত্তিক কিংবা যেখানে অবস্থান করছে সেটি সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা লাভ করতে হবে।

মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে

মেয়েরা বিভিন্নভাবে গিটার মারতে পারে এটাই নির্দিষ্ট কোন নিয়ম কিন্তু নীতিমালা নেই। অনেক ক্ষেত্রে অধিকাংশ মেয়েরাই হাত, বোতল, বেলনা, টই, রাবারের পেনিস দিয়ে গিটার মেরে থাকে। প্রত্যেকের ব্যক্তিগত আকাঙ্ক্ষা এবং অধৈর্যের উপরে বিষয়গুলো নির্ভর করে থাকে। তাই নির্দিষ্ট ভাবে আপনি কখনোই বলতে পারবেন না যে এই মেয়ে এটা দিয়ে গিটার মারে।

মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে এই প্রশ্নটিই আপনার মাথায় তখনই আসবে যখন আপনি মেয়ে হবেন কিংবা এই বিষয়ের উপরে আপনার জানার প্রবল ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা থাকবে। তবে সবথেকে ভালো হয় যারা গিটার মারে আপনি তাদের থেকে বিষয়টি জেনে নিবেন কিংবা বিষয়টি দেখে নিবেন। অনেক জিনিস আপনাকে যতই তথ্যের মাধ্যমে বোঝানো হোক না কেন আপনি যদি প্র্যাকটিক্যালি না দেখেন তাহলে কখনোই বুঝতে পারবেন না।

বিয়ের পরেও কি গিটার মারে

আমরা তো বর্তমানে ডিজিটাল যুগে বসবাস করছি তাই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে কিংবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার স্রোতে বিষয়গুলো জানতে পারছি। কিন্তু আগের যুগে যখন ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়া ছিল না তখন কিন্তু এ বিষয়ে মানুষ কখনোই জানতো না যদি তাদেরকে না জানানো হতো।

অনেক ক্ষেত্রে বিষয়টি এরকম হতো যে অনেকেই এই বিষয়গুলো জানতো বিয়ের পরে। সে ক্ষেত্রে বিষয়টি আলাদা ছিল। তখন অনেকেই কিন্তু এ বিষয়টি যখন জানতে পারে এবং বুঝতে পারে তখন তারা বিয়ের পরেই গিটার মারা শুরু করেছিল। তাই এক্ষেত্রে বলা যায় যে আসলে বিয়ের পরেও মেয়েরা গিটার মারে।

গিটার মারার ক্ষতিকর দিক

গিটার মারার ক্ষতিকর দিক অনেক রয়েছে যদি তুলনা করা যায় সেভাবে। আবার এমন ক্ষতি রয়েছে যেগুলো অপূরণীয়। তাই আপনি যদি এই ক্ষতিকর দিক গুলোকে সাধারণ হিসেবে বিবেচনা করেন এবং সতর্কতা অবলম্বন না করেন তাহলে আপনি কখনো একজন সাধারণ ব্যক্তি এবং ব্যক্তিত্বশীল মনুষ্যত্বপূর্ণ মানুষের আওতায় পড়বেন না।

দিক দিয়ে যদি আপনি বিবেচনা করেন তাহলে প্রথম যে ক্ষতিটা রয়েছে সেটা হচ্ছে স্বাস্থ্যের অবনতি। এক্ষেত্রে যদি কেউ এই বিষয়টি অনেক বেশিরভাগ করে ফেলে এবং অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগের ফলে কিন্তু জরায়ুর ক্ষতি হতে পারে। এছাড়া অনেক ক্ষেত্রে ক্যালসিয়াম এবং হাড়ের সমস্যাও দেখা দেয়। আর এই কাজটি করলে শারীরিক ক্ষতি তো যেমন তেমন মানসিক ক্ষতির সবথেকে বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে।

গিটার মারার ক্ষতিপূরণ করার উপায়

গিটার মারার ক্ষতিপূরণ করতে হলে আপনাকে প্রথমে এই গিটার মারা ছেড়ে দিতে ছেড়ে দিতে হবে। আপনি যখন জিনিসটা রিকভার করার চেষ্টা করবেন তখন আপনাকে আগের যে কার্যক্রম গুলোর মধ্যে আপনি ছিলেন সেগুলো থেকে মানসিকভাবে ফিরে আসতে হবে। আপনার মানসিক শক্তি যদি অত্যান্ত থেকে শক্তিশালী হয়ে থাকে এবং মানসিকভাবে যদি আপনি প্রস্তুতি গ্রহণ করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি শারীরিকভাবে সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

কিন্তু আপনার মনে যদি এরকম চিন্তা ভাবনা থেকে থাকে কিন্তু আপনার মনের যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি কখনোই শারীরিকভাবে সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। মানুষের সব থেকে শক্তিশালী একটা জিনিস হল মাইন্ড সেট। তাই প্রথমে আপনাকে বোঝাতে হবে এবং নিজের মনকে বসে আনতে হবে। কারণ মস্তিষ্ক এমন একটি জিনিস যেটা আমাদের পুরো শরীরকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে।

মেয়েদের ভালো করার উপায়

পৃথিবীতে আসলে সব থেকে বড় ভয় হল পরকালের জবাবদিহিতার ভয়। যদি কোণ ব্যক্তির মনের মধ্যে সৃষ্টিকর্তার ভয় থাকে সে কখনোই খারাপ কাজ করতে পারবে না। এই পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী সুখের জন্য আখিরাতের অনন্তকালের সুখের স্থান ছাড়বে না। আমাদের যদি পরকালের জবাবদিহিতার ভয় থাকে তাহলে আমরা কখনোই কিন্তু এ ধরনের খারাপভাবে সাথে নিজেকে জড়াতে পারবে না।

আর বিষয়টা হল যে মানে ইসলাম আসলে এমন একটা ধর্ম যে ধর্মের মধ্যে কিন্তু এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া রয়েছে। শুধুমাত্র ইসলাম ধর্ম না পৃথিবীর যেকোনো ধর্মই কিন্তু এই জিনিসটাকে খারাপ বলে অভিহিত করেছে এবং জিনিসটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। আর যারা এই কাজটি করতে পারবেনা তারা হলো সীমার লঙ্ঘনকারী যার শাস্তি তাকে অবশ্যই গ্রহন করতে হবে।

সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি

সংস্কৃতি ও সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে যদি এ বিষয়টিকে বিবেচনা করা হয় তাহলে অন্য একটি মতবাদ এবং মতবিরোধী দিক থেকে আমাদের এই বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। কারণ এখানে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে কিংবা যে বিষয়টি নিয়ে আমাদের মূল বক্তব্য উপস্থাপিত হচ্ছে সেখানে বিষয়টি এরকম দিক দিয়ে চলে যাচ্ছে যে সেখানে আমাদেরকে সমস্ত কিছুর বিবেচনায় যদি এই বিষয়টিকে উন্মোচন করা হয় তাহলে কিন্তু সঠিক ফলাফল প্রদর্শিত হবে না।

আর এই বিষয়টি যেহেতু সম্পুর্নগত ব্যক্তিগত বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত এবং সামাজিকভাবে খুব একটা স্বীকৃত নয় তাই এখানে সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকে খুবই লঞ্ছনীয় এবং নীতি গৃহীত কাজের আওতাভুক্ত হয়ে থাকে এই কাজ। তবে যদি জনসচেতনতা এবং ব্যক্তিগত সচেতনতা অবলম্বন করা যায় তাহলে কিন্তু এই কাজটির ক্ষতিকর দিক এবং অপকারিতা গুলো মানুষের মধ্যে বিস্তার করা যাবে।

শেষ কথাঃ মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে

আমাদের ওয়েবসাইটে কিন্তু এরকম আর্টিকেল প্রকাশিত হয়। তো তারই পরিপ্রেক্ষিতে যদি আমরা সকল কিছু বিবেচনা হিসাব করি তাহলে আর্টিকেল থেকে কিন্তু আপনার অবশ্যই উপকৃত হয়েছে। আর যারা চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন কিংবা এই সকল বিষয়ে জানতে আগ্রহী তারা কিন্তু সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছে।

তবে আপনারা যদি আরও প্র্যাক্টিকালি বিষয়টি জানতে চান তাহলে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে পারেন কিংবা যারা এ বিষয়টি নিয়ে কাজকর্ম করে থাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ভিডিও রয়েছে আপনি চাইলে প্র্যাকটিক্যালি কাজটি দেখে নিতে পারেন। তবে আর্টিকেলটি পড়ে কিন্তু আপনি মেয়েরা কিভাবে গিটার মারে তা জানতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪