শিশুদের মেলফিন সিরাপ বা melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম, কাজ কি

প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটিতে melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম এবং এই সম্পর্কিত অন্যান্য সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই আপনি যদি melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম অর্থাৎ শিশুদের মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অন্যান্য বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা শেষ পর্যন্ত পড়ে না তারা কিন্তু কখনোই melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম জানতে পারে না যেটা চিকিৎসক নির্দেশিত।

তাই আপনার অবশ্যই এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করবেন এজন্য শুধুমাত্র উপকারিতা দেখবেন না। উপকারিতার পাশাপাশি মূল ফোকাস হিসাবে melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম ভালোভাবে জেনে নিবেন। আর এটি না জানলে কিন্তু মেলফিন সিরাপের এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই আপনি যদি আপনার সন্তানের ক্ষতি করতে না চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম ভালোভাবে জেনে নেবেন। আর এটি যদি আপনার শিশুর জন্য হয় তাহলে শিশুদের মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম জেনে নিবেন।

সোজা কথাই বলতে গেলে melphin 10 ml হলো একটি কৃমিনাশক সাসপেনশন বা সিরাপ। আপনার সন্তানের যদি কৃমি হয়ে থাকে এবং যার ফলে যদি আপনার সন্তান মারাত্মক রকমের কান্নাকাটি করে কিংবা খাবারের অনীহা থাকে তাহলে এই সিরাপটি কিন্তু বেশ কার্যকারভাবে কাজ করতে পারে। তবে এই সিরাপটি আপনি আপনার সন্তানকে খাওয়াতে পারবেন কিনা তা বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপরে নির্ভর করবে।

অর্থাৎ এই সিরাপটি খাওয়াতে গেলে আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে অর্থাৎ বেশ কিছু লক্ষণ দেখতে হবে। আপনার সন্তানের মধ্যে যদি এই ধরনের লক্ষণগুলো থাকে তাহলেই শুধুমাত্র আপনার সন্তানকে আপনি melphin সিরাপ খাওয়াতে পারবেন। তাই চলুন প্রথমেই সেই লক্ষণ গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

আপনি যদি প্রথমে একজন শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে যান তাহলে কিন্তু তিনি প্রথমে আপনাকে এই লক্ষণ গুলোর কথা বলবেন। অর্থাৎ আপনাকে বলবে যে আপনার শিশুকি এরকম এরকম করে কিনা কিংবা তার মধ্যে এই ধরনের কোন লক্ষণ রয়েছে কিনা সেগুলো জানতে চাইবে। তো প্রথমত যদি সিরিয়াল অনুসারে বলতে চাই তাহলে প্রথমেই হচ্ছে পেটের ব্যথা।

এটা হল মাস্ট এবং কমন একটি লক্ষণ। লক্ষণটি হল দ্বিতীয় লক্ষণটি হল খাবারের প্রতি অনীহা। আপনি যত সুস্বাদু করেই তার কাছে খাবার দেন না কেন সে খেতে চায় না অর্থাৎ যে কোন প্রকার খাবারের প্রতি তার ব্যাপক রকমের অনিহার রয়েছে। তাকে যদি আপনি একদিন কোন প্রকার খাবার নাও খাওয়ানো তাহলে কিন্তু তার কোন প্রকার সমস্যা হবে না কিংবা সে বলবে না যে তার ক্ষুধা লেগেছে। আপনার শিশু যদি এরকম পরিস্থিতি হয় তাহলে কিন্তু তাকে অবশ্যই শিশুদের মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করে খাওয়াই দিবেন।

আর তৃতীয় যে লক্ষণটি হল সেটা হল মোটামুটি বলা চলে যে মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি ব্যাপক আকর্ষণ। আপনার হয়তো জানেন যে কৃমি বিভিন্ন ধরনের রয়েছে আর সকল কৃমি কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবার ব্যাপক রকমের পছন্দ করে থাকে। কৃমি কিন্তু একটি পরজীবী অর্থাৎ সে অন্য প্রাণীর ওপরে নির্ভর করে বেঁচে থাকে। তাই আপনার বাচ্চা যা খাবে সেগুলোই কিন্তু কৃমি শোষণ করে নিবে।

তাই কৃমির রোগ হলে কিন্তু শরীর শুকিয়ে যায়, পুষ্টিহীনতা দেখা দেয়, রক্তশূন্যতা দেখা দেয় এবং এরকম মারাত্মক ব্যাধি দেখা দিতে পারে। তাই আশা করছি আপনারা জানতে পেরেছেন যে melphin 10 ml এর কাজ কি। আপনারা কিন্তু আমাদের কাছে অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাই অনেকের রিকোয়েস্ট টা কিন্তু এই আর্টিকেলে আপনাদের এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দিয়ে দেওয়া হবে। আর এই আর্টিকেলটি পড়লে কিন্তু আপনাকে আর অতিরিক্ত ভাবে অন্য কোন আর্টিকেল পরে এই বিষয়ে তথ্য জেনে নেওয়ার প্রয়োজন হবে না বলে আমি মনে করি। কারণ এখানে সমস্ত বিষয় বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

যারা উপরের অংশটুকু মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন তারা কিন্তু ইতিমধ্যে এর উপকারিতা বুঝতে পেরেছেন। উপকারিতা বলতে মানে কার্যকারী তাকেই আরেকভাবে উপরকারিতা বলা হয় যা এই অংশের মধ্যে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এখন উপকারিতা বলতে হইত মানে কৃমির সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে।

আর এই সংক্রমণ প্রতিরোধ করা হলে দেখবেন যে আপনার শিশুর স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে এবং পেট ভরে আপনি তাকে ভাত খাওয়াতে পারছেন। আরেকটা বড় বিষয় হচ্ছে কৃমি সংক্রমণ হলে কিন্তু শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় তাই যখন আপনি এই সিরাপটি সেবন করাবেন আপনার শিশুকে তখন কিন্তু রক্তশূন্যতা আর হবে না।

আপনাদের কাছে সব থেকে বেশি যে রিকোয়েস্ট টি পাওয়া গিয়েছে কিন্তু আপনারা যে প্রশ্নটি সবথেকে বেশি জিজ্ঞাসা করেছেন এবং একটি জরিপ করে দেখা গিয়েছে যে যত মানুষ আমাদের কাছে melphin সম্পর্কে জানতে চেয়েছে তাদের প্রায় ৯৯% জানতে চেয়েছে যে শিশুদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম কি?

তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে কিন্তু খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে সবথেকে ভালো হয় একজন শিশু বিশেষজ্ঞ কিংবা চিকিৎসকের নিকট থেকে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া। কারন চিকিৎসকেরা প্রথমে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ওই শিশুর বা ওই ব্যক্তির শরীরে কি ধরনের রোগ রয়েছে সেই নির্বাচন করে নেয়।

রোগ নির্ণয় করার পরে যদি সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা হয় তাহলে কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে ভালো ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়। তবে আপনি যদি তাৎক্ষণিক সময়ে কিংবা চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে পারতেছেন না এরকম পর্যায়ে থেকে থাকেন তাহলে আপনি চাইলে ফার্মেসী থেকে মেলফিন সিরাপটি ক্রয় করে এনে আপনার শিশুকে সেবন করিয়ে দিতে পারেন এতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না। তবে ক্ষেত্রে অবশ্যই কিন্তু melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

আর আপনারা যাতে আপনাদের শিশুদের বয়স অনুসারে সেবন করাতে পারেন তার জন্য কিন্তু ক্যাটাগরি অনুসারে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। যদি সরাসরি ভাবে উল্লেখ করা হতো তাহলে কিন্তু মানে বয়স অনুসারে কাকে কতটুকু খাওয়াবেন সেটা কিন্তু আপনার খুব একটা বুঝতে পারতেন না। তাই আপনাদের এই সমস্যা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে কিন্তু বয়স অনুসারে প্রত্যেকটি ডোজ উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে।

আর সব ক্ষেত্রে যে কমন বিষয়টি ঘটবে সেটা আগেই বলে রাখি অর্থাৎ আপনার বয়স যতই হোক না কিংবা আপনার শিশুর বয়স যত কম বা বেশি হোক না কেন আপনাকে একই নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আর সেই নিয়মটি হচ্ছে এই সিরাপ আপনি একবার খাওয়াবেন খাওয়ানোর পরে আবার পরবর্তী মানে সাত দিন পরে আবার একবার খাওয়াতে হবে। এইভাবে মোট ১৪ দিন খাওয়ানোর পরে আর খাওয়া যাবে না। যদি সিরাপ বেচে যায় তাহলে ফেলে দিতে হবে। আর এটাই হল melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম যেটা সার্বজনীন।

কারণ প্রত্যেকটি ওষুধের কিন্তু নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন বা মেয়াদ বলে একটা জিনিস থাকে। এই ওষুধের ক্ষেত্রে ১৪ দিন পরে সিটি খাবার অনুপযোগী হয়ে যাই। আর যেহেতু এটি একটি মানে জাতীয় মানে পাউডার থাকে এবং তার মধ্যে পানি দিয়ে তৈরি করতে হয় তাই এক্ষেত্রে এই নিয়মটি প্রযোজ্য রয়েছে।

এখন প্রথম কথা হচ্ছে আপনার শিশুর বয়স যদি এক বছর হয়ে থাকে কিংবা এক বছরের কম হয় তাহলে কিন্তু কখনো এ ধরনের সিরাপ গুলো চিকিৎসকের নির্দেশনা ব্যতীত খাওয়ানো যাবে না। কারণ ওই সময় তাদের ও প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব একটা শক্তিশালী থাকে না যার ফলে কিন্তু তাদের বিভিন্ন রকম জটিলতা দেখা দিতে পারে।

আর দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে প্রথম দিন এক থেকে দুই চামচ খাওয়াতে হবে এবং পরবর্তী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। যদি পাঁচ বছরের উপরে হয়ে যায় তাহলে দিনে 2 চামচ খাওয়াতে হবে এবং সাত দিন পরে আবার দুই চামচ আর খাওয়ানো যাবে না। এছাড়া বড়দের জন্য আলাদা নিয়ম রয়েছে সেক্ষেত্রে দিনে তিন চামচ পর্যন্ত খাওয়ানো লাগদে পারে।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন বড়দের ক্ষেত্রে melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম ও শিশুদের মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। আপনাকে কিন্তু অবশ্যই এই নিয়মটি অনুসরণ করতে হবে না হলে বিভিন্ন রকমের মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই আপনি অবশ্যই এই নিয়মটি অনুসরণ করবেন তাহলে কোন প্রকাশ জটিলতা সম্মুখীন হতে হবে না কিংবা ভবিষ্যতে মারাত্মক পরিচিতি সম্মুখীন হওয়া লাগবে না।

যে কোন ঔষধ নির্দেশনার বেশি পরিমাণে কিংবা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়ানোর ফলে কিন্তু বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেকে মনে করে যে ওষুধ আসলে বেশি পরিমাণে খাওয়ালে বেশি উপকারিতা পাওয়া যাবে এবং ওই রোগের চিকিৎসার খুব তাড়াতাড়ি ফলাফল দেখা যাবে। কিন্তু এরকমটি মোটেও ভাবা উচিত নয় কারণ এ ক্ষেত্রে উপকারিতার পরিবর্তে অপকারিতা দেখা দেবে।

আপনারা যারা এই সিরাপটি খাওয়ার নিয়ম সম্বন্ধে মানে মোটামুটি পড়ে ফেলেছেন তারা কিন্তু ইতিমধ্যে হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে melphin 10 ml খাওয়ার আগে না পরে। তারপরে আপনাদের বলি যে আসলে এই সিরাপ এর মধ্যে মানে এই সাসপেনশনের মধ্যে এমন কিছু উপাদান দেওয়া রয়েছে যেটি কিন্তু মানে খালি পেটে সবথেকে বেশি কার্যকর ভাবে কাজ করতে পারে।

কারণ কৃমি কিন্তু একটি পরজীবী, আর এই ওষুধটি যখন খাওয়া হয় সেটা পাকস্থলীতে সরাসরি চলে যায়। পাকস্থলীতে যাওয়ার পরে সেটি আমাদের হজম প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার পর পরিপূর্ণ দেহের রক্তের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে কৃমিকে ধ্বংস করে ফেলে। এর জন্য এটা সবসময় খালি পেটে কিংবা খাওয়ার আগে খাওয়াতে হবে যাতে পরিপূর্ণ কার্যকারিতা পাওয়া যায়।

যাদের বয়স এক বছরের উপরে এবং যাদের বয়স মানে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার কাছাকাছি কিংবা তার নিচে তারা যদি সেবন করে তাহলে সব থেকে কার্যকর ফলাফল দেখতে পাবে। এছাড়া যারা প্রাপ্তবয়স্ক ২০ বছরের উপরে বা ১৮ বছরের উপরে তারা যদি সেবন করে তাহলে তারা যে একদমই উপকারিতা পাবে না। সব থেকে ভালো কার্যকর ভাবে কাজ করতে পারে হচ্ছে শিশুদের জন্য। আর আপনারা যারা উপরের অংশে আলোচিত অর্থাৎ melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তারা হয়তো ইতিমধ্যে বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন বা জানতে পেরেছেন।

আর আমাদের দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কিন্তু তোমার সরকারিভাবে কৃমি থেকে পাওয়ার জন্য কিন্তু ওষুধ সেবন করানো হয়। তো কোন ব্যক্তি যদি ওই ঔষধ এবং ওই ট্যাবলেট গুলো সেবন করে তাহলে কিন্তু তার অতিরিক্তভাবে সমস্যা হওয়ার কথা না। তারপরেও যদি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে সরকারি হাসপাতাল কিংবা অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণের প্রয়োজন হয়েছে।

এখানে মিলফিন সিরাপ খেতে পারবেনা মানে বিষয়টি এমনভাবে বলা হচ্ছে যারে মানে এমন ভাবে বোঝানো হচ্ছে যাতে মানে কারা আর কি খেলে খুব উপকারিতা পাবে না এ বিষয়টি। বিশেষ করে আপনার শিশুর বয়স যদি এক বছরের নিচে হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু তাদের কখনই খাওয়ানো যাবে না।

শুধু মাত্র এই সিরাপের কথা বলছে না যে কোন ঔষধ কিন্তু আমরা যেভাবে ফার্মেসি থেকে ক্রয় করে এনে খেয়ে ফেললে ওইভাবে কিন্তু তাদের খাওয়ানো যাবে না। আপনি যদি কোন ঔষধ ভুল নিয়মে সেবন করিয়ে ফেলেন তাহলে কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। তাই আপনি যদি একজন দায়িত্ববান অভিভাবক হয়ে থাকেন এবং আপনার সন্তানের প্রতি আপনার মায়া মমতা থাকে তাহলে কখনোই এই কাজটি করবেন না।

তাই আপনি যদি আপনার শিশুকে এই সিরাপটি খাওয়াতে চান তাহলে কিন্তু শিশুদের মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করবেন। আর সে যদি একটু বড় কিংবা দশ বছরের উপরে হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করে সেবন করাবেন।

যেকোনো ওষুধের মত কিন্তু melphin 10 ml এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে তবে সেটা খুব সামান্য পরিমাণ। যেহেতু এই সিরাপটি শিশুদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিশুদেরকেই খাওয়ানো হয় তাই এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া একদম নেই বললেই চলে। তারপরেও আপনি যদি আপনার শিশুকে melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করে খাওয়ান তাহলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিবে না বললেই চলে।

আমাদের ওয়েবসাইটে কিন্তু এরকম নিত্যনতুন আর্টিকেল প্রকাশিত হয় যেগুলো আপনাদের জন্য অনেক উপকারী হয়ে থাকে বলে আমি মনে করি। তাই আপনিও এই আর্টিকেলগুলো যদি প্রতিনিয়ত পেতে চান এবং আপডেট পেতে চান তাহলে কিন্তু আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখতে। পারেন ফলো করলে কি হবে যে আমরা আর্টিকেল প্রকাশের সাথে সাথে আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন চলে যাবে।

আর নোটিফিকেশন চলে গেলে মানে আপনাকে আর অতিরিক্ত ভাবে গুগলে সার্চ দিয়ে আমার ওয়েবসাইটে আসতে হবে না। আমাদের ওয়েবসাইটে যে প্রকাশিত হয় আর্টিকেল গুলো সেগুলো পেয়ে যাবেন। তবে পরিশেষে বলতে চাই আপনি যদি আপনার শিশুকে এই সিরাপটি খাওয়াতে চান তাহলে শিশুদের মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করে খাওয়াবেন।

আর এই পোস্টটা কিন্তু পরিপূর্ণভাবেই লেখা হয়েছে মেলফিন সিরাপ নিয়ে। তাই আপনি যদি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই জানতে পেরেছেন melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। তো আজকে এই পর্যন্তই আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে ততক্ষণ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।